CHILD RIGHT'S STORY'S

                                            CHILD RIGHT'S STORY NO -1

নাম-প্রিয়াঙ্কা দে

সংস্থা-ভাবনা এসোসিয়েশন ফর পিউপিল আপলিফটমেন্ট।

                                                          চাইল্ড রাইটস ওয়াইলড কার্ড 

                                                                জীবন যাগ্রিক সোনার কাজ

 

প্রশ্ন:

কোথায় কর্মরত এবং তাদের শিক্ষার অধিকার বঞ্চিত হচ্ছেন এমন তিনটি শিশু সনাক্ত করুন ।আপনার যাগ্রিক পরামর্শদাতা সহায়তায় তাদের নিয়োগ কর্তাদের কাছে নিয়ে যান এবং কিশোর কিশোরীদের এই অধিকার অ্যাক্সেস করতে দিতে অনুপ্রেরণা দিন।

সূচনা: সচেতনতা ও অর্থনৈতিক দিকের উপর ভিত্তি হলেই স্কুল ছুটের ভাবনা।

প্রসঙ্গ: তিনটি পরিবারের তিনজন অক্ষয় রায়, নেপাল মন্ডল ও নিত্যানন্দ হাজরা। তিনটি পরিবারের সমস্যা তিন রকম, কোনটিতে বাবা বাইরে থাকেন আর মা পরের বাড়ির কাজ করে, কোনটি আবার বাবা ও মায়ের গাইড ও শিক্ষার অভাবে ,কোনটি আবার শুধুমাত্র অভাবের তাড়নায় স্কুল ছুট হয়েছে। প্রত্যেক পরিবারের ছেলেগুলি  স্কুলে যেত কিন্তু কেউ কেউ এরা প্রত্যেকেই কোন না কোন কাজের সঙ্গে বর্তমানে যুক্ত ।তিনটি ছেলে পরিবারের সাথে যাগ্রিক কর্তাদের নিয়ে গিয়ে শিক্ষার যে অধিকার আছে তাহা আলোচনা করা হয় ।তারমধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হল 18 বছরের নিচে কাজ করা আইনত দণ্ডনীয়। প্রসঙ্গক্রমে উঠে আসে যে এইরকম আরো অনেক বাচ্চা আছে প্রত্যেকের জন্য যদি একটা আমাদের নাইট স্কুল খোলা যায় তাহলে খুব ভালো হয়।

চরিত্র: তিনটি পরিবারের ভিন্ন ভিন্ন মত।

দ্বন্দ্ব: তিনটি পরিবারের গার্জেন কে একটি ছাতার তলায় নিয়ে আসা প্রত্যেক প্রত্যেকের ভিন্ন রকম অসুবিধা উপর আলোচনা করা এবং মতামত নেওয়া। অনেকদিন ধরে স্কুল ছুট হয়ে যাওয়া বাচ্চাদের বর্তমানে শিক্ষার উপর একটা অলসতা ভাব আসে এবং সেখান থেকে বেরোনো ক্ষোভ অসুবিধে ।অর্থনৈতিক প্রভাব স্কুলছুট হওয়া।

শীর্ষস্থান:

 শিক্ষার অধিকারের উপর একটা স্বচ্ছ ধারণা তৈরি করা এবং যদি কোনো ভাবে একটা ক্রাইসিস সেন্টার তৈরি করে ওই সমস্ত স্কুলছুট বাচ্চাদের শিক্ষার অধিকার ও শিক্ষার সুফল কুফল সম্পর্কে একটি স্বচ্ছ ধারণা আনতে পারা।

চাইল্ড রাইটস ওয়াইলড কার্ড

 নাম-প্রিয়াঙ্কা দে

সংস্থা-ভাবনা এসোসিয়েশন ফর পিউপিল আপলিফটমেন্ট।

জীবন যাগ্রিক সোনার কাজ

 

প্রশ্ন:

কোথায় কর্মরত এবং তাদের শিক্ষার অধিকার বঞ্চিত হচ্ছেন এমন তিনটি শিশু সনাক্ত করুন ।আপনার যাগ্রিক পরামর্শদাতা সহায়তায় তাদের নিয়োগ কর্তাদের কাছে নিয়ে যান এবং কিশোর কিশোরীদের এই অধিকার অ্যাক্সেস করতে দিতে অনুপ্রেরণা দিন।

সূচনা: সচেতনতা ও অর্থনৈতিক দিকের উপর ভিত্তি হলেই স্কুল ছুটের ভাবনা।

প্রসঙ্গ: তিনটি পরিবারের তিনজন অক্ষয় রায়, নেপাল মন্ডল ও নিত্যানন্দ হাজরা। তিনটি পরিবারের সমস্যা তিন রকম, কোনটিতে বাবা বাইরে থাকেন আর মা পরের বাড়ির কাজ করে, কোনটি আবার বাবা ও মায়ের গাইড ও শিক্ষার অভাবে ,কোনটি আবার শুধুমাত্র অভাবের তাড়নায় স্কুল ছুট হয়েছে। প্রত্যেক পরিবারের ছেলেগুলি  স্কুলে যেত কিন্তু কেউ কেউ এরা প্রত্যেকেই কোন না কোন কাজের সঙ্গে বর্তমানে যুক্ত ।তিনটি ছেলে পরিবারের সাথে যাগ্রিক কর্তাদের নিয়ে গিয়ে শিক্ষার যে অধিকার আছে তাহা আলোচনা করা হয় ।তারমধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হল 18 বছরের নিচে কাজ করা আইনত দণ্ডনীয়। প্রসঙ্গক্রমে উঠে আসে যে এইরকম আরো অনেক বাচ্চা আছে প্রত্যেকের জন্য যদি একটা আমাদের নাইট স্কুল খোলা যায় তাহলে খুব ভালো হয়।

চরিত্র: তিনটি পরিবারের ভিন্ন ভিন্ন মত।

দ্বন্দ্ব: তিনটি পরিবারের গার্জেন কে একটি ছাতার তলায় নিয়ে আসা প্রত্যেক প্রত্যেকের ভিন্ন রকম অসুবিধা উপর আলোচনা করা এবং মতামত নেওয়া। অনেকদিন ধরে স্কুল ছুট হয়ে যাওয়া বাচ্চাদের বর্তমানে শিক্ষার উপর একটা অলসতা ভাব আসে এবং সেখান থেকে বেরোনো ক্ষোভ অসুবিধে ।অর্থনৈতিক প্রভাব স্কুলছুট হওয়া।

শীর্ষস্থান:

 শিক্ষার অধিকারের উপর একটা স্বচ্ছ ধারণা তৈরি করা এবং যদি কোনো ভাবে একটা ক্রাইসিস সেন্টার তৈরি করে ওই সমস্ত স্কুলছুট বাচ্চাদের শিক্ষার অধিকার ও শিক্ষার সুফল কুফল সম্পর্কে একটি স্বচ্ছ ধারণা আনতে পারা।